শহিদ বুদ্ধজীবিদের ছবি...
রায়ের বাজার বধ্যভুমিতে ১৫ই ডিসেম্বর ১৯৭১...
শহিদ বুদ্ধজীবিদের ছবি...
রায়ের বাজার বধ্যভুমিতে ১৫ই ডিসেম্বর ১৯৭১...

শুভ রায় বাংলাদেশের ছেলে।জন্ম ১৯৬৯ সালের ১০ই নভেম্বর চট্টগ্রাম। বাড়ি চট্টগ্রামের আশকার দী্ঘির পারে। বাবা অলক নাথ এবং মা রত্না রায়। উচ্চ শিক্ষার জন্য আমেরিকা পাড়ি দেন শুভ।
এর পর ধিরে ধিরে তার প্রতিভা বিকশিত হতে থাকে।তিনি বিজ্ঞানী হিসেবে নিজের যোগ্যতা প্রমান করতে সক্ষম হন। বাংলাদেশের এই বিজ্ঞানী কৃত্রিম কিডনি তৈরি করে আলোড়ন তুলেছেন সারা পৃথীবিময়।কফির কাপের মত আকৃতির এ কৃত্রিম কিডনি আসল কিডনি্র মতই সব কাজ করতে সক্ষম। কিডনি আমাদের শরিরের একটি অতি গুরুত্ব পূন্য অংগ।এই কৃত্রিম কিডনি রক্ত পরিশোধন, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন,ভিটামিন ডি তৈরি সব কাজই করতে সক্ষম।এটি পরীক্ষামুলক ভাবে ছোট ছোট প্রানীর দেহে সফলতার সথে স্থাপন করা হয়েছে। ১০ বছর আগে ক্যালিফনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪০জন সহকর্মীকে নিয়ে কৃত্রিম কিডনি তৈরির কাজ শুরু করেন তাঁরা। এটি সফল ভাবে মানব দেহে সংযোজন করা গেলে প্রয়োজনীয় কিডনীর চাহিদা পুরন করা সম্ভব হবে। শুভর এ সাফল্যর খবর প্রচার করতে গিয়ে কিছু পত্রিকা তাকে ভারতিয় আমেরিকান হিসাবে উল্লেখ করে।শুভ এ ঘটনায় বিব্রত বোধ করেন।তিনি বলেন,আমি বাংলাদেশি।আমি বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে আমেরিকা গিয়েছি।
প্রাচীন শিবমন্দিরআমাদের দেশের প্রাচীনঐতিহ্য গুলির মধে রাজশাহীর পুঠিয়া বাজারে অবস্হিত শিবমন্দিরটি একটি। পাঁচ আনি জমিদার রানি ভুবনময়ী দেবী এ মন্দির নির্মাণ করেন ১৮২৩ সালে। শোনা যায়, এই শিবমন্দিরেই আছে এশিয়ার সবচেয়ে বড় শিবশিলা। এ শিবমন্দিরের পাশেই রয়েছে জগন্নাথ মন্দির। আমাদের দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এ রকম অনেক প্রাচীনঐতিহ্য। এগুলি সংস্কার এবং রক্ষায় সরকার কে এগিয়ে আসা উচিৎ। কারন এ সমস্ত প্রাচীনঐতিহ্য্ গুলি বিদেশি পয্যটকদের কাছে উপস্হাপনের মাধ্যমে বিপুল পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব।
শিবমন্দির
এশিয়ার সবচেয়ে বড় শিবশিলা
শিবমন্দিরের ভেতরে করিডর
শিবমন্দিরের সামনে থেকে
শিবমন্দিরের পাশেই রয়েছে জগন্নাথ মন্দির
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রবীন্দ্রনাথ বাংগালী সংস্কৃতির একটি অবিছেদ্ধ অংশ। রবীন্দ্রসাহিত্য আমাদের সংস্কৃতিকে করেছেন সমৃদ্ধ।আমাদের দেশে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আর বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম কে নিয়ে এক নোংরা সাম্প্রদায়িক রাজনীতি প্রচলিত আছে। যা আমাদের নতুন প্রজন্মকে বাংলা সংস্কৃতি থেকে দূরে রাখছে। আমাদের সংস্কৃতিতে দুজনের অবদানই অপরিসিম। দিন বদলের সাথে সাথে আমরা যত আধুনিক হচ্ছি ততই আমরা আমাদের সংস্কৃতি থেকে দূরে সরে যচাছি, এটা আমাদের জন্য কখনই সুখকর নয়। যে জাতী তার নিজের অস্তিত্ব কে ভুলে যাই, সে জাতীর ধংশ অবস্ভাবি।আমাদের কে আমাদের সংস্কৃতি রক্ষায় এগিয়ে আসতে হবে।তা না হলে একদিন বাংলা সংস্কৃতি তার নিজস্ব স্বকীয়তা হারাবে।

নয়াবাদ মসজিদঃ
দিনাজপুর জেলার কাহারোল থানায় এ মসজিদটি অবস্হিত। এটি বৈদ্যনাথ আমলের ।আমাদের দেশের অনেক প্রাচীন ঐতিহ্যর মত এ মসজিদটি ও সংস্কারের অভাবে বেহাল অবস্তায় পড়ে আছে। এ মসজিদটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট। মসজিদের দেয়ালে ফুল আকৃতির টেরাকোটার কাজ করা,যেগুলি নষ্ট হয়ে যাচছে।

মসজিদের ভেতর
মসজিদের দেয়ালে ফুল আকৃতির টেরাকোটার কাজ
মসজিদের বাহিরে
প্রথম পুরস্কার বিজয়ী সেজান লিঙ্কনবাংলাদেশের ক্রিকেট জার্সির বিবর্তন অংশে পুরোনো দিনের জার্সি গায়ে এক মডেলের সঙ্গে রেম্পে হাঁটলেন জুনায়েদ সিদ্দিক। মাঠে এক-আধবার পা কাঁপলেও রেম্পে বাংলাদেশের ওপেনার দুর্দান্ত, সুনিপুণ মডেল; একটুও পা কাঁপল না। দর্শকের আসন থেকে তামিম-মুশফিকরা একটু ‘উত্ত্যক্ত’ করার চেষ্টা করলেন, কিন্তু জুনায়েদ অবিচল। মুগ্ধ হলো সব দর্শক, গোটা ক্রিকেট-সমাজ। সারা দেশে থেকে আসা ৪২৩৮টি ডিজাইনের মধ্যে চূড়ান্ত নির্বাচিত পাঁচটির প্রদর্শন হলে পরে জিম্বাবুয়ের প্রধান নির্বাচক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের কাছে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলেন অনুষ্ঠান সঞ্চালক। তাঁর মুখে সরস উত্তর, ‘আসলে মডেলদের দেখতে দেখতে জার্সিগুলো সেভাবে দেখা হয়নি। তবে সবকিছু খুব ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে, গোটা বাংলাদেশ বিশ্বকাপময় উঠেছে।’
বিসিবির সহযোগিতায় গ্রামীণফোন ক্রিকেট দলের জন্য যেটা করল কাল, আসলেই সেটির সারা শরীরে ছড়িয়ে ছিল উৎসবের রং। তীব্র আলো, উচ্ছল সংগীতের সুরমূর্ছনা, লাল-সবুজের এই দেশের রঙিন উপস্থাপনা, লাস্যময়ী মডেলদের মঞ্চ কাঁপানো পারফরম্যান্স। আর এই আলোকিত মঞ্চ থেকে জার্সি ডিজাইনে প্রথম পুরস্কারটি জিতে নিলেন সেজান লিঙ্কন। শান্ত-মারিয়ম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির ফ্যাশন ডিজাইনার পাবনার তরুণ গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওডভার হেসজেডালের হাত থেকে নিলেন ৩ লাখ টাকা পুরস্কার। প্রথম রানারআপ হিসেবে নারায়ণগঞ্জের সৌরভ দাস (মিথুন) পুরস্কার পেয়েছেন ২ লাখ টাকা। দ্বিতীয় রানারআপ রাজশাহীর হাবিবুল্লাহ আল এমরান পেয়েছেন ১ লাখ টাকা পুরস্কার। এঁরা সবাই তরুণ ডিজাইনার, ভবিষ্যতে অনেক বড় হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে সবাই ডিজাইন করেছেন বাংলাদেশের জাতীয় আবেগ ক্রিকেট জার্সির। এই স্বপ্নগুলো কোথায় যেন মিলে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সঙ্গে। বাংলাদেশও তো একদিন হয়ে উঠতে চায় ক্রিকেটের বিশ্বশক্তি। কে বলতে পারে, এই তরুণ ডিজাইনারদের জার্সি গায়ে দিয়েই কোনো একদিন মাঠ থেকে আরও বড় বিজয় ছিনিয়ে আনবে না বাংলাদেশ দল। এটি অবশ্য পরের কথা। তবে কাল র্যাডিসন ওয়াটার গার্ডেন হোটেলের আলোকিত মঞ্চ থেকে ফেরার সময় মনে হলো, বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বকাপের দামামা। সাকিব, মাশরাফি, তামিম, আশরাফুলরা এই জার্সি উৎসব থেকে সেই ধ্বনিটা শুনতে পেয়েছেন। তাঁরা সারা দেশের মানুষের শুভকামনা নিয়ে তৈরি হচ্ছেন সেই লক্ষ্যেই।